সর্বশেষ
বিশ্ব মঞ্চে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ‘মানবপুতুল’ নৃত্য: ওসাকা এক্সপোতে যাচ্ছে ক্ষুদে শিল্পীরা পদ্মার ইলিশ কোথায় হারাল? স্বাদের রাজা এখন নাগালের বাইরে জোঁকের তেল: গোপন শক্তি না গোপন বিপদ? কী বলছে চিকিৎসা বিজ্ঞান? “বিয়ের জন্য আপনি প্রস্তুত তো? জেনে নিন চূড়ান্ত আত্মবিশ্লেষণের ৬টি দিক” আজ মানিক মিয়া এভিনিউয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ডিএমপির ডাইভারশন নির্দেশনা—এড়িয়ে চলুন এই সড়কগুলো যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ বা ব্যবসায়িক ভিসায় নতুন শর্ত: আবেদনেই জমা দিতে হতে পারে ১৮ লাখ টাকার বন্ড টাঙ্গাইলে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার রংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় সাবেক কাউন্সিলর ফজলে এলাহী গ্রেফতার বিয়ে ছিল ফাঁদ! ৮ স্বামীকে ফাঁসিয়ে কোটি টাকা হাতানো সামিরা নবম বিয়ের আগেই গ্রেপ্তার প্রেমের ফাঁদে চা, তারপর অজ্ঞান! পাত্রী গ্রেপ্তার, জব্দ হওয়া মোবাইল গেল বাংলাদেশে

সাংবাদিকদের নিজেদের স্বার্থে ঐক্যে ও সৌহার্দ্যর বিকল্প নেই

প্রতিবাদী কন্ঠ
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫ ৫৩ বার পড়া হয়েছে

স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে পারস্পরিক সমন্বয় ও মিল থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি স্থানীয় সংবাদকাঠামোকে শক্তিশালী করে এবং সমাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে।

স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সহযোগিতা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি শুধুমাত্র পেশাদারিত্ব বাড়ায় না, বরং সামগ্রিকভাবে গণমাধ্যমের স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসযোগ্যতাও নিশ্চিত করে।

সাংবাদিকদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সৌহার্দ্য থাকলে পেশাগত নৈতিকতা বজায় রাখা সহজ হয়। প্রতিযোগিতার মধ্যেও সহকর্মীদের প্রতি সম্মান বজায় রাখা উচিত।

স্থানীয় সাংবাদিকরা একে অপরের সাথে তথ্য ও সংস্থান শেয়ার করলে গুণগত সাংবাদিকতা বাড়ে। একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক জরুরি পরিস্থিতিতে সহায়ক হতে পারে।

বিশেষ করে সংকট বা ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের একে অপরের পাশে দাঁড়ানো প্রয়োজন। সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক নিরাপত্তা ও মানসিক সমর্থন দিতে পারে।

সাংবাদিকদের মধ্যে বিভেদ বা দ্বন্দ্ব গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের আস্থা কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে, ঐক্যবদ্ধতা পেশার মর্যাদা বাড়ায়।

স্থানীয় সাংবাদিকরা যদি একসাথে কাজ করে, তাহলে তারা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো আরও ভালোভাবে কভার করতে পারবেন, যা সামাজিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখে।

পেশাগত প্রতিযোগিতা থাকলেও সাংবাদিকদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সহমর্মিতা গণমাধ্যমের জগতকে আরও শক্তিশালী করে। এটি শুধু ব্যক্তিগত সম্পর্কই উন্নত করে না, বরং গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে গণমাধ্যমের ভূমিকাকে আরও সুদৃঢ় করে।

সাংবাদিকতা একটি উচ্চঝুঁকিপূর্ণ পেশা হওয়ায় ঐক্য ও সৌহার্দ্যর কোন বিকল্প নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাংবাদিকদের নিজেদের স্বার্থে ঐক্যে ও সৌহার্দ্যর বিকল্প নেই

আপডেট সময় : ০৮:৫৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে পারস্পরিক সমন্বয় ও মিল থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি স্থানীয় সংবাদকাঠামোকে শক্তিশালী করে এবং সমাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে।

স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সহযোগিতা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি শুধুমাত্র পেশাদারিত্ব বাড়ায় না, বরং সামগ্রিকভাবে গণমাধ্যমের স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসযোগ্যতাও নিশ্চিত করে।

সাংবাদিকদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সৌহার্দ্য থাকলে পেশাগত নৈতিকতা বজায় রাখা সহজ হয়। প্রতিযোগিতার মধ্যেও সহকর্মীদের প্রতি সম্মান বজায় রাখা উচিত।

স্থানীয় সাংবাদিকরা একে অপরের সাথে তথ্য ও সংস্থান শেয়ার করলে গুণগত সাংবাদিকতা বাড়ে। একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক জরুরি পরিস্থিতিতে সহায়ক হতে পারে।

বিশেষ করে সংকট বা ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের একে অপরের পাশে দাঁড়ানো প্রয়োজন। সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক নিরাপত্তা ও মানসিক সমর্থন দিতে পারে।

সাংবাদিকদের মধ্যে বিভেদ বা দ্বন্দ্ব গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের আস্থা কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে, ঐক্যবদ্ধতা পেশার মর্যাদা বাড়ায়।

স্থানীয় সাংবাদিকরা যদি একসাথে কাজ করে, তাহলে তারা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো আরও ভালোভাবে কভার করতে পারবেন, যা সামাজিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখে।

পেশাগত প্রতিযোগিতা থাকলেও সাংবাদিকদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সহমর্মিতা গণমাধ্যমের জগতকে আরও শক্তিশালী করে। এটি শুধু ব্যক্তিগত সম্পর্কই উন্নত করে না, বরং গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে গণমাধ্যমের ভূমিকাকে আরও সুদৃঢ় করে।

সাংবাদিকতা একটি উচ্চঝুঁকিপূর্ণ পেশা হওয়ায় ঐক্য ও সৌহার্দ্যর কোন বিকল্প নেই।